ছোটনাগপুর মালভূমির অন্তর্গত ঝাড়খন্ড রাজ্যের পূর্ব সিংভূম জেলায় অবস্থিত ঘাটশিলা হলো একটি শহর ও পর্যটনকেন্দ্র। এখানকার নদী, পাহাড়, জঙ্গল, টিলা, ড্যাম, ঝর্ণা, ঢেউ খেলানো প্রান্তর পর্যটকের কাছে অতি প্রিয়। বাংলা
Category: Tourism

দিঘা – দিঘা হল পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অন্যতম সমুদ্র সৈকত। সমগ্র পূর্ব ভারতের সবচেয়ে বেশি পর্যটকের আনাগোনা এই শহরে। 1923 সালে ব্রিটিশ ভ্রমণকারী জন ফ্রাঙ্ক
বিষ্ণুপুর – হলো লাল মাটির দেশ। একসময়ের মল্ল রাজাদের রাজধানী। এখানকার মন্দিরগুলিতে অসাধারণ টেরাকোটার কাজ দেখতে সারাবিশ্বের পর্যটক ছুটে আসে। রাসমঞ্চ – ১৬০৭ সালে রাজা মল্যরাজ বীর হাম্বীর
জয়চন্ডী পাহাড় পুরুলিয়া জেলায় অবস্থিত। ছোটনাগপুর মালভূমির একটি অংশের মধ্যে পড়ে এই জয়চন্ডী পাহাড়। পুরুলিয়া জেলার রঘুনাথপুর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে জয়চন্ডী পাহাড়। কলকাতা থেকে
গৌড়-মালদহ-পাণ্ডুয়া – একসময় ছিল প্রাচীন বাংলার এক উন্নত জনপদ। কখনো বৌদ্ধ, কখনো হিন্দু, মুসলিম এবং সবশেষে ইংরেজদের শাসনে গৌড়-মালদহের নিজ সভ্যতা ও সংস্কৃতির নিদর্শনে রঙিন হয়েছে অধুনা মালদা। মালদা
লাভা – কালিম্পঙ জেলার অন্যতম মনোরম পর্যটন কেন্দ্র লাভা। সমতল থেকে প্রায় ৭ হাজার ৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত লাভা। কালিম্পঙ শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে
গ্যাংটক হলো সিকিমের রাজধানী। পূর্ব হিমালয় পর্বতশ্রেণির শিবালিক পর্বতের ৫৫০০ ফুট উচ্চতায় গ্যাংটক শহরটি অবস্থিত। গ্যাংটক নামের অর্থ হলো পাহাড়ের চূড়া। পুরো গ্যাংটক শহরটাই পাহাড়ের গায়ে ধাপে ধাপে গড়ে উঠেছে। রৌদ্রজ্জ্বল দিনে
পশ্চিমবঙ্গের ভ্রমণ মানচিত্রে অযোধ্যা পাহাড় বর্তমানে প্রায় ওপরেই সারিতে রয়েছে একথা অনায়াসেই বলা যায়। অযোধ্যা পাহাড় শ্রেণি হলো পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলের সবচেয়ে বড়ো পর্বতশ্রেণি এবং ছোটো নাগপুর মালভূমির অন্তর্গত